
ভূমি
ও বাদুর মা দুদু দে
নইলে কাপড় খুলে দে
ও বাদুর মা..
– চুপ কর…চুপ কর
খানকিরছা…তগো মুয়ে মুতি হাউয়ার ছা…হুম্মুন্দির পুত গুখেগোর দল মইরতে পারসনা…
অশ্রাব্য গালাগালির ফোয়ারাও থামেনা আর ছেলে ছোকরাদের ছড়াকাটাও থামেনা।
-এই নে এই নে…
পরনের ত্যানাটুকু খুলে উদোম দাঁড়িয়ে পরে মাঝরাস্তায় বাদুর মা।
প্যাঁকাটি সার চেহারা, উঁচু দাঁত আর চোখের পিচুটি ছাপিয়েও দেখার নজরে চোখ এড়ায়না বৃহৎ বুকজোড়া।
এলাকার প্রজন্মের পর প্রজন্মের শিশুকিশোরদের বুড়ির পেছন পেছন ছড়া কাটতে কাটতে যাওয়ার মতো ফ্রিএর বিনোদন আর নেই বললেই চলে। আস্ত শরীরটা কিছুক্ষণ উত্তক্ত করলেই দেখতে পাওয়া যায়। কুঁচকে, চিমড়ে যাওয়া হাড্ডিসার দেহের মধ্যে আঁটোসাটো বুকজোড়া বেমানানরকমের পুষ্ট। খায় তো ডাস্টবিন খুঁটে বুড়ি…
মেয়েবৌরা মুখে কাপড় দেয়। মরণ হয়না বুড়ির! ঘরের কাজ করতে করতে তাদের শাউড়িরা খেঁকিয়ে ওঠে, তিনকাল গে এককাল এলো বুড়ির রস কমেনা। ঢলানি বুড়ি জন্মইস্তক যেন বুকে ঘটি বেঁধে রেকেচে।
একঢেলা গুড় খেয়ে এত পথ চলা যায়! পায়ে ব্যাদনা হয়। প্যাটে ভাত নাই ক্যামনে হাঁটে এত পথ! মায়েরে পদ্মা পারাইতে গিয়া ডাকাইতে খাইসে। বইন টাইরে বুকে চাপ্যা বাপের হাত ধইরা হাঁটন লাগাইসে সেই কবে…
পথের য্যান শ্যাস নাই। খিদায় কাঁদে বইনটাও। দিনদুই হইল বাপটারও দেখা নাই…
– খিদা লাগসে? মুড়ি খাবা?
জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটে সরমা। মুড়িইই…
গরম মুড়ি ফেনাউঠা গাইদুধ দিয়া খাইসে আইজ কতগুলা দিন হইলো কেডা জানে। দ্যাশের মাটিরঘরের দাওয়ায় বইস্যা পা ছড়াইয়া ধামায় মুড়ি লইয়া কতক খাইসে কতক কাকপক্ষীরে খাওয়াইসে, কয়ডা দিন হইসে? বালিতে ভাইজ্যা গরম মুড়ি খাওনে কত সুখ…
– বেশি নাই। হক্কলরে দিমুনা। খাবা তো এদিকে আইস।
সাদা ফুলো ফুলো মুড়ি কোঁচড়ে ভরে নিয়ে আসে সরমা। নিজে খায়। বইনরে খাওয়ায়। বুকের কাছটা টাটিয়ে ওঠে যন্ত্রণায়। বুকের মাংসের বদলে খাওন যায়!
অগো ভাতও দিবে কইসে কাইল…
ভাত… য্যান পূর্বজন্মে খাইসিলো, অহন সোয়াদটাও ভালা মনে নাই।
ঝোপের আড়ালে, ত্রিপলের পেছনে, রেললাইনে রাতের অন্ধকারে হাতের সুখ আশ মিটিয়ে চলতে থাকে। একই গ্রাম থেকে আসা মানুষ বলে করুণাবশতই হোক কি অন্য কারণে কেউই সতীত্বনাশ করার পাপটুকু করেনি, ক্ষমাঘেন্না করে ছাড়ান দিয়েছিলো। লোভ শুধু সদ্য উত্থিত নরম ডাঁশা মাংসল অঙ্গগুলোর উপর দিয়েই গেছে।
বাদুর বাপ যখন ফাটকা রোজগার আর চোলাইএর পয়সার জন্য লোক ঢোকাতো ঘরে তখনও তো খদ্দেরকে দুটো পয়সা বেশি চেয়েছে শুধু এই মাংসের লোভ দেখিয়েই।
বাদুর আগে তিনটে আর পরে দুটো যে আঁতুরে মরলো, কমাস দুধ দুয়ে দুয়ে ফেলে দিয়েছে কত কত। ফিনকি দিয়ে দুধের স্রোতে কাপড়চোপড় একসা। রোগা ভোগা বাচ্চাগুলোর মায়েরা দুপুরবেলা লুকিয়ে এসে পেটঠুসে খাইয়ে নিয়ে গেছে কতদিন। তাদের বাপেরা রাতে ধামসাতে এসেছে ফের…
বাদুর যখন গোঁপ গজালো, রাতের বেলা ঘুম ভেঙে দেখে আঁচল সরিয়ে তাকিয়ে আছে একদেষ্টে। পাথরের মতো শুয়ে ছিলো সরমা। প্যাটের ছাবালেও ছাড়ান দ্যায়না ভগবান!
ছেড়া মাদুর টার ওপর বসে উকুন টেনে টেনে পটাশ পটাশ মারছিলো বাদুর মা। বড় খিদা লাগে। তয় কুকুরের খাইদ্য জোটে, মাইনসের জোটেনা। গোটা পৃথিবীময় কীটের ল্যাহান মানুষ। রাত্রের অন্ধকারে যারা মাংসল অঙ্গ নিষ্পেষিত করে তারাই কি জন্মকালে রুগ্ন শরীরে চুষে খেয়েছিলো অমৃতধারা? ঠাওর হয়না ভালো। সব মুখ একই লাগে।
– মুড়ি খাবা? মুড়ি?
লোলুপ বালিকা ত্রিপলের আড়ালে আলগা করে বুকের আঁচল। কর্কশ কালো সভ্যতার হাত ধেয়ে আসে। বাদুর মা চোখে আঁধার দেখে। রাস্তাটুকু পেরিয়ে গেলেই আপনার দ্যাশ। আপনার মানুষ, জানের মানুষেরা সার সার দাঁড়িয়ে। আহ্ এই রাস্তাটুকুর কি শ্যাষ নাই!
দুটি দেশের মধ্যবর্তী জেব্রাক্রশিং এ মরে পড়ে থাকে একটি কিংবা অনেকগুলি দেহ। ভনভনিয়ে মাছি উড়ে এসে বসে বুকে, যৌনাঙ্গে..
চিতায় তোলার আগে উবু হয়ে বসে একটি ডোম। লাঠি দিয়ে চাদরখানা সরায়। বুড়িমাগীর বুক খানা সরেস। তারপর তার হাতের সুখ সারা হলে চিতায় তোলে। ছাই হবার পর কি জানি কি মন্ত্রবলে বাদুর মায়ের পিচুটি মাখা ঝাপসা দৃষ্টি স্বচ্ছ হয়ে যায়। পূর্ণ নয়ন মেলে দেখে, মাঝ আকাশে দাঁড়িয়ে একটি স্বর্ণ রথ। দেবকান্তিময় পুরুষ নেমে আসে। বাদুর মায়ের ভাগ্যেও স্বর্গযান!
– মুড়ি খাবা? মুড়ি?
চোখ দুটি বুকের দিকে স্থির।
আকাশ থেকে বাদুর মা দেখে সমস্ত পৃথিবী টাই তার বুকের মতো গোল, থলথলে মাংসপিণ্ড। উত্তর এবং দক্ষিন গোলার্ধ তারই স্তনজোড়া। চাতকের মতো মনুষ্যরূপী কীটেরা অপেক্ষমান সেখানে। একবিন্দু দুধের জন্যে…
~~~♠~~~