একচালা ১৪৩০ – আনাড়ি মাইন্ডস-এর পূজাবার্ষিকী

এসে গেল আনাড়ি মাইন্ডসের পূজাবার্ষিকী একচালা ১৪৩০ (পঞ্চম বর্ষ)। গুগল প্লেবুক অ্যাপে ডাউনলোড করে নিন লিঙ্কে ক্লিক করে। পুজো খুব ভালো কাটুক সকলের।

একচালা ১৪২৯ – আনাড়ি মাইন্ডস-এর পূজাবার্ষিকী

এসে গেল আনাড়ি মাইন্ডসের পূজাবার্ষিকী একচালা (চতুর্থ বর্ষ)। বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন লিঙ্কে ক্লিক করে। কোনোরকম অনুমতি ছাড়াই ইচ্ছেমতো সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে পারেন এই ইবুক। সে লিঙ্ক দিয়েই হোক, বা বই ডাউনলোড করে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েই হোক, যা আপনার মন চায়।

পুজো খুব ভালো কাটুক সকলের।

একচালা ১৪২৮ – আনাড়ি মাইন্ডস-এর পূজাবার্ষিকী

এসে গেল আনাড়ি মাইন্ডসের পূজাবার্ষিকী একচালা (তৃতীয় বর্ষ)। বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন লিঙ্কে ক্লিক করে। কোনোরকম অনুমতি ছাড়াই ইচ্ছেমতো সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে পারেন এই ইবুক। সে লিঙ্ক দিয়েই হোক, বা বই ডাউনলোড করে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েই হোক, যা আপনার মন চায়।

পুজো খুব ভালো কাটুক সকলের।

একচালা ১৪২৭ – আনাড়ি মাইন্ডস-এর পূজাবার্ষিকী

এসে গেল আনাড়ি মাইন্ডসের পূজাবার্ষিকী একচালা (দ্বিতীয় বর্ষ)। বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন লিঙ্কে ক্লিক করে। কোনোরকম অনুমতি ছাড়াই ইচ্ছেমতো সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে পারেন এই ইবুক। সে লিঙ্ক দিয়েই হোক, বা বই ডাউনলোড করে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েই হোক, যা আপনার মন চায়।

পুজো খুব ভালো কাটুক সকলের।

আহা রে / Ahaa Re – When dream transcends destiny

“আহা রে” সিনেমাটি এমন একটা বিষয়ের ওপর তৈরী যেটা নিয়ে ভারতীয় সিনেমায় ইতিমধ্যে বেশ কিছু সাড়া জাগানো কাজ হয়ে গেছে , যেমন – Lunchbox, Once Again , Aamis (এটা একদমই অন্য লেভেল এর) ইত্যাদি । ‘রান্না’ কে কেন্দ্রবিন্দুতে রেখে বাংলাতেও বেশকিছু ভাল কাজ হয়েছে, যেমন –
অরিন্দম শীলের “স্বাদে আহ্লাদে”, প্রতিম গুপ্তর “মাছের ঝোল” প্রভৃতি , তাই এই রেসিপিতে একটু অন্যরকম কিছু না পেলে ঠিক জমত না ! এবার প্রশ্ন উঠবে – তাহলে “আহারে” কি জমে ক্ষীর ? উত্তর খুঁজতে একটু গভীরে প্রবেশ করা যাক ।

KADAKH – A dark comedy exploring some dark sides of some bright people

বাস্তব জীবনে উপরিউক্ত পরিস্থিতি যতটা ভয়ের উদ্রেক করে, সিনেমায় সেই একই পরিস্থিতি তৈরী করে ততটাই উত্তেজনাময় মজা, Fun ride ! এমনই এক Fun ride এর গল্প নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছেন পরিচালক এবং অভিনেতা রজত কাপুর । এর আগে রজত কাপুর পরিচালিত সিনেমা Ankho Dekhi দেখেই অনুধাবন করেছিলাম অভিনেতা হিসেবে উনি যতটা দক্ষ, পরিচালক হিসেবেও তিনি কোন অংশে কম যান না । ২০১৩ সালের ড্রামার পর এবার উনি হাত দিলেন ডার্ক কমেডিতে !
বলিউডে কমেডি জঁরে উল্লেখযোগ্য বেশ কিছু কাজ হলেও ” Dark Comedy” জঁরে ভাল কাজ হাতে গোনা কয়েকটাই হয়েছে বলে মনে হয়।

আনাড়ি টকিজ : পর্ব ৪ : সাউন্ড ডিজাইনিং

হিউ,স্যাচ্যুরেশন আর ব্রাইটনেস নিয়েই রঙ এর খেলা। যারা কখনও একবারও ছবি এডিট করার চেষ্টা করেছেন তারা জানবেন যে খুব বেসিক অ্যাপেও এই তিনটি প্রপার্টি থাকে। কোন সিনেমাকে এই তিনটে বৈশিষ্ট্য নিয়ে খেলা করেই একেবারে একট আআলাদা সিনেমা বানিয়ে দেওয়া যায়। অবশ্যই সাদা কালো সিনেমার যুগে এই সুযোগ ছিল না। কিন্তু টেকনিকালার আসার পরেই পুরো ব্যকরণটা পালতে যায়। হলিউড শুরু করে খুব গাঢ় রঙের ব্যবহার। সেই সময়ে ফ্রেঞ্চ নিউ ওয়েভের ফিল্ম মেকাররা বলা শুরু করেন যে সিনেমার রঙ যত কমিয়ে দেওয়া হবে ততই দর্শক সিনেমার চরিত্র, তাদের ইমোশন, ভাবনা চিন্তার ব্যাপারে বেশি সচেতন হবেন। একে বলা হয় ডিস্যাচ্যুরেশন থিওরি। ঋতুপর্ণ ঘোষ দোসর তৈরি করার সময়ে সেই কারণে সাদা কালোতে ফিরে গেছিলেন। ওঁর মনে হয়েছিল এই সিনেমার মূল সম্বল এর ইমোশন, তার জন্য সাদা কালো রঙের গুরুত্ব অপরিসীম।

অভিশপ্ত “আইটি”

অভীক অনেকবার ভেবেছে এই জিনিসটা, মানে সিনিয়র হলেই সব কথার শেষে সাফিক্সের মতো এই ‘রাইট’ শব্দ টা কেন ? এটায় কি কথার জোর বাড়ে ? নিজের ডেসিগনেশনের আনটুয়ার্ডস এডভ্যান্টেজ নেওয়া যায়? নাকি নিজে কনফিডেন্ট না হয়েও ভুল জিনিষ কে ‘রাইট’ বানানো যায় ?

© ছন্দক চক্রবর্তী 

ফেরা

নৈহাটি  স্টেশনে নেমে একটা বড় হাই তুললেন বছর ষাটের চিত্তবাবু, একদম ঘুমিয়ে পড়েছিলেন ট্রেনে। ভাগ্যিস পাশে বসা ছোকরাটা বিকট শব্দে হাঁচল, আর উনি চোখ খুলেই দেখলেন কাঁকিনাড়ার প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে গাড়ি বেরোচ্ছে। নড়ে চড়ে বসে বাঙ্ক থেকে ছোট সু্টকেসটা নামিয়ে জানলার হাওয়ায় এলোমেলো হয়ে যাওয়া চুলটা ঠিক করতে করতেই নৈহাটি এসে গেল।

লেখক ~ অনির্বাণ ঘোষ